যেভাবে সহবাস করলে নেক সন্তান হবে স্ত্রী সুস্থ থাকবে

sohobas er niom

সম্মানিত দর্শক বিন্ধু আজকে আমরা জানবো ইসলামিক নিয়ম এবং যেভাবে করলে আপনার নেক সন্তান জন্ম হবে সেই বিষয় গুলো আজকে আমরা জানবো সম্পূর্ন পোস্টটি আপনি পড়লে আপনার নেক সন্তান হবে এবং আপনার স্ত্রী সুস্থ থাকবে আর গর্ভাবস্থায় করা যাবে কি না সেটাও জানবো।

sohobaser niom 

আমরা অনেকেই নিয়ম জানি না জার কারনে আমাদের নেক সন্তান জন্ম হয় না এবং কি স্ত্রী অনেক রকমের রোগে পরে থাকে তাই আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে সুস্থ রাখতে চান এবং নেক সন্তান জন্ম দিতে চান তাহলে আপনাকে সঠিক নিয়ম জানতেই হবে।

আমরা অনেকেই উল্টা পাল্টা পজিসনে করার কারনে আমাদের সন্তান প্রতিবন্ধী হয় এবং নেক সন্তান জন্ম হয় না, কারন অনেকেই দারিয়ে মিলন করে আবার কোলে নিয়েও মিলন করে এই ভুলগুলো আপনারা করবেন না এই সব কারনে আপনার স্ত্রী  সুস্থ থাকে না কয়দিন পর পর দেখবেন অসুস্থ হয়ে যায়। 

আবার অনেকেই আছে স্ত্রীর পায়খানার রাস্তা দিয়ে মিলন করে, যার কারনেও নেক সন্তান হয় না আবার কবিরা গুনা হয় এবং কি স্ত্রীর কয়দিন পরপর ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। আপনাদের যেই কথা গুলো বলেছি আপনারা যদি সেই কথা মানতে পারেন তাহলে স্ত্রী এবং বাচ্চার কোন দরনের রোগ হবে না। 

sohobaser doa

সহবাকসের আগে আমাদের দোয়া পাঠ করে নেওয়া একান্তই জরুরি তাহলে আসুন আজকে আমরা দোয়াটি জেনে নেই দোয়াটি হচ্ছে " বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শয়তানা ওয়া জান্নিবিশ শায়তানা মা রাযাকতানা। আপনি যদি এই দোয়াটি পরে  করেন তাহলে আপনার দাম্পত্য জীবন সুখি এবং সুস্থ থাকবে আর আপনার সংসারে কোন অভাব থাকবেই না। তাই আপনার সংসার সুস্থ এবং সুখি রাখতে দোয়াটি পাঠ করুন।  

ইসলামিক নিয়ম - sohobaser islamic niom 

একজন মানুষের নেক সন্তান তখনই হয় যখন তারা ইসলামিক নিয়ম গুলো মানতে পারবে।  কারন আপনি যদি ইসলামিক নিয়ম গুলো মানতে পারেন তাহলে সেই শয়তান কিন্তু প্রবেশ করতে পারে না, আর যেই  শয়তান প্রবেশ করতে পারে না সেই  দারা একজন নেক শন্তান জন্ম হয়। 

 প্রতিটি মানুষ চায় তার একজন নেক সন্তান জন্ম হোক, কারন আপনার যদি নেক সন্তান হয় তাহলে তার দারা আপনি জান্নাতে যেতে পারবেন। আর একজন নেক সন্তান কখনই বাবা-মা কে অসম্মান করে না। একজন নেক শন্তান সব সময় তার বাবা-মা কে প্রাণ ভরে ভালোবাসতে পারবে। 

আপনি আপনার আগে অবশ্যই সহবাসের দোয়াটি পরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন, আপনি যদি দোয়াটি পড়ে নেন তাহলে শয়তান আপনাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না আর সেই  শয়তান আপনাদের সামনেও আসতে পারবে না।  

অনকেই  সময় মুখে খাবার নিয়ে করে কিন্তুু মুখে ভুলেও খাবার নিয়ে  করবেন না কারন মুখে খাবার নিয়ে করলে ভিবিন্ন দরনের রোগ হতে পারে আপনার এবং আপনার স্ত্রীর, আর ইসলামেও এটা নিষেধ আছে মুখে খাবার নিয়ে স্ত্রীর সাথে সহবাস।  

 আর করার সময় সম্পূর্ন জামা এবং কাপর খুলে ফেলবেন না অল্প হলেও কিছু রাখবেন শরীলে আর সবচাই বেশি উত্তম হয় আপনি যদি একটা খেতা অথবা চাদর দিয়ে সম্পূর্ন শরীল ঢেকে নিতে পারেন এর দারা শয়তান আপনাদের  লিপ্ত হতে পারবে না। আপনি যদি কোন কাপর না রাখেন তাহলে সেই শয়তান লিপ্ত হতে পারে। 

আমরা সবাই চাইলে ইসলামিক নিয়ম গুলো অনুসরন করতে পারি, কারব ইসলামিক নিয়মে সহবাস করটা একেবারে সহজ আর সেই  দেখবেন মজাও অনেক বেশি পাবেন। 

 পর আমরা একটি ভুল করে থাকি যেই ভুলটি আপনারা ভুলেও করবেন না আমরা অনেকেই  পর লজ্জা ইস্থান ভালো করে পরিষ্কার করি না। আপনি যদি লজ্জা ইস্থান ভালো করে পানি দিয়ে না পরিষ্কার করেন তাহলে দেখবেন আপনার খাজলি হতে পারে অথবা আরো ভিবিন্ন দরনের সমস্যায় হতে পারে। অনেক সময় লজ্জা ইস্থানে ইনফেকশন ও হয়ে যায় যার দারা আপনার অনেক কষ্ট করতে হতে পারে এবং অন্য সমস্যায় পরতে পারেন তাই আপনার লজ্জা ইস্থান ভালো করে দুয়ে ফেলবেন আর পারলে অযু করে নিবেন।  

কতদিন পর গর্ভবতী হয়

একজন মহিলা যখন লিপ্ত হয় তার ৭ থেকে ৮ মাসের ভিতর বাচ্চা আসা সুরু করে। কিন্তুু অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চা আস্তে অনেক দেরি হয় আর এই দেরির কারন হচ্ছে পুরুষ অথবা মহিলার ভিতর হয়তো কোন সমস্যা আছে কারো ভিতর যদি কোন শারীরিক সমস্যা থাকে তখনই বাচ্চা পেটে আস্তে অনেক সময় লাগে।

 বাচ্চা পেটে আসার প্রথমিক লক্ষন  

একজন মেয়ের পেটে যদি বাচ্চা আসে তাহলে অবশ্যই আপনি কিছু লক্ষন দেখতে পারবেন যেই লক্ষন গুলি প্রতিটি গর্ভপ্রতি মহিলার বিতর দেখা যায়। 

* আপনার স্ত্রীর দেখবেন বমি বমি ভাব হয় আবার বমি হয়। এই লক্ষনটি সবচাইতে একটি কমন লক্ষন৷ তাই আপনারা যদি এটি দেখতে পারেন তাহলে বোজতে হবে আপনার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আছে। আপনার স্ত্রী দুই থেকে কিন্তুু একবার বমি করবে না সে অনেক বার বমি করবে বাচ্চা পেটে আসলে।  

* বাচ্চা পেটে আসলে আপনার স্ত্রীর স্তন দেখবেন জুলে যাবে। কারন তখন একজন মেয়ের স্তনে তরল আস্তে থাকে যেটা তার বাচ্চা হলে খাবে। পেটে বাচ্চা থাকলে অনেক সময় দেখবেন আপনার স্ত্রীর স্তন ব্যাথা করবে।

* পেটে বাচ্চা থাকলে অনেক সময় দেখবেন পেটে ব্যাথা উঠবে, এই পেট ব্যাথা উঠার দারাও আপনি বোজতে পারবেন আপনার স্ত্রীর পেটে হয়তো বাচ্চা রয়েছে। 

গর্ভাবস্থায় 

গর্ভাবস্থায় আপনি যদি সঠিক নিয়মে করতে পারেন তাহলেই করবেন আর সঠিক নিয়ম না জানা থাকলে সঠিক নিয়ম জনে তারপর স্ত্রীর সাথে  করবেন। আপনি যদি সঠিক নিয়ম না জেনে ভুল নিয়মে করেন তাহলে আপনার বাচ্চা এবং স্ত্রী ভিবিন্ন সমস্যায় পরতে পারে।

গর্ভাবস্থায়  নিয়ম

গর্ভাবস্থায় সঠিক নিয়ম হচ্ছে এমন পজিসনে সহবাস করতে হবে যেই পজিসন দারা আপনার স্ত্রীর পেটের উপর কোন চাপ পরবে না আপনার স্ত্রীর পেটের উপর যদি চাপ পরে তাহলে অবশ্যই আপনাদের ভিবিন্ন সমস্যায় পরতে হবে। 

গর্ভাবস্থায় পজিসন 

 গর্ভাবস্থায় আপনি আপনার স্ত্রীর উপরে উঠে ভুলেও  করবেন না আপনি আপনার স্ত্রীর সাথে চাই ডগি স্টাইল, অথবা স্ত্রীর পাছার নিচে বালিশ দিয়ে তারপর আপনি বসে করবেন তাহলে দেখবেন আপনার স্ত্রীর কোন সমস্যাই হবে না       


আরো জানতে পারেন 👇👇👇

👉 সারা রাত মিলন করুন মধু আর পান খেয়ে

👉 প্রতিদিন হাত মারলেও কিছু হবে না 

👉 অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ