গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া উচিত
গর্ভাবস্থায় কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা
একজন গর্ভপ্রতি মা বেশির ভাগ সময় ক্যালসিয়ামের অভাব থাকে এবং গর্ভাবস্থায় মায়ের বেশির ভাগ সময় প্যাট ব্যাথা করে আর এই পেট ব্যাথা দূর করার জন্য আপনাদের সঠিক নিয়মে কিসমিস খেতে হবে কারন এই কিসমিস খাওয়ার কারনে একজন মায়ের ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি পায়।
আর এই কিসমিস খাওয়ার কারনে আপনার বাচ্চার গঠন দেখবেন অনেক সুন্দর হবে। কিসমিস খেলে আপনার বাচ্চা সুদু সুন্দর হবে না দেখবেন আপনার বাচ্চার শরীলের পুষ্টির কোন অভাব থাকবে না। আমাদের দেশের অনেক বাচ্চাই আছে পুষ্টির অভাবে কষ্ট করে। তাই আপনার বাচ্চাকে পুষ্টিকর বানাতে এই কিসমিস খাওয়া আপনাদের একন্তই জরুরি।
এই কিসমিস একজন গর্ভাবস্থায় মায়ের জন্য যেমন উপকার তেমনি গর্ভের বাচ্চার জন্যও অনেক উপকার। তাই আপনারা চেষ্টা করবেন সঠিক নিয়মে এই কিসমিস খাওয়ার জন্য। অনেকেই আছে সঠিক নিয়মে কিসমিস খেতে পারে না যার জন্য তারা উপকার গুলো পায় না।
কিসমিস খাওয়ার নিয়ম
এই কিসমিস একজন গর্ভপ্রতি মা খালি পেটে খাবে। প্রথমে কিসমিস গুলো পানিতে বিজিয়ে রাখবে তারপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর যখন দেখবেন কিসমিস গুলো কিছুটা বড় হয়ে গেছে এবং মোটা হয়ে গেছে তখন খেয়ে নিবে। খাওয়ার পর গরম কিছু খাওয়া চেষ্টা করবেন। একজন গর্ভপ্রতি মা এই কিসমিস ৭ থেকে ১০ টা খাবে এর বেশি খাওয়া যাবে না।
কিসমিসের অপকারিতা
এই কিসমিসের ও অপকারিতা রয়েছে। একজন গর্ভপ্রতি মায়ের যদি ডায়বেটিস থাকে তাহলে এই কিসমসি খেতে পারবে না। কারন এই কিসমিস খেলে আপনার ডায়বেটিসের রোগ আরো বেড়ে যেতে পারে তাই আপনাদের ডায়বেটিস থাকলে কিসমিস খাওয়া থেকে আপনারা ভিরত থাকবেন।
ডায়বেটিস এমন একটি রোগ যেই রোগটির কারনের একজন মায়ের মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে৷ এই ডায়বেটিসের কারনে বাচ্চা জন্ম দিতে অনেক সমস্যা হয়। তাই আপনারা এই ডায়বেটিস রোগ থেকে বেচে থাকার চেষ্টা করুন।
গর্ভাবস্থায় মধু খাওয়ার উপকারিতা
এই মধু এমন একটা খাবার যেটা সব রোগই ভালো করে থাকে। একজন গর্ভপ্রতি মার মধু খাওয়া জরুরি কারন মধু খাওয়ার কারনে একজন গর্ভপ্রতি মায়ের মাথা ঠান্ডা থাকে। এই মধু সুদু মায়ের উপকারই করে না গর্ভে থাকে বাচ্চার উপকার ও করে থাকে। মধু খাওয়ার কারনে একজন গর্ভপ্রতি মায়ের শরীল দূর্বল লাগে না, ক্যালসিয়ামের অভাব হয় না, শরীলের আয়রন ঠিক থাকে। তাই আপনারা চেষ্টা করুন একজন গর্ভপ্রতি মাকে মধু খাওয়ার জন্য।
এই মধু খাওয়ার কারনে আপনার বাচ্চার হরমোনের কোন সমস্যা হবে না৷ অনেক বচ্চারি দেখবেন হরমোনের সমস্যা দেখা দেয় আর এই মধু খাওয়ার কারনে আপনার বাচ্চার দেখবেন হরমোনের সমস্যা দেখা দিবে না, আপনার বাচ্চার দেখবেন জ্ঞান বুদ্ধি অনেক ভালো হবে।
প্রতিদিন মধু খাওয়ার নিয়ম
একজন মা যদি প্রতিদিন মধু খায় তাহলে তার জন্য অনেক ভালো হবে। গর্বপ্রতি মা এই মধু ১ চামজ খাবে রাতে ঘুমানোর আগে। এই মধু একজন মাকে দিনে খাওয়াবেন না, কারন এই মধু খেলে শরীল গরম হয়ে থাকে তাই রাতে খাওয়াবেন। যদি অতিরিক্ত গরম পরে তাহলে এই মধু খাওয়াবেন না একজন গর্ভপ্রতি মা কে।
গর্ভাবস্থায় তালমাখনা খেলে কি হয়
একজন গর্ভপ্রতি মা গেস্ট্রিকের সমস্যায় পরলে এই তালমাখনা খেতে পারে। এই তালমাখনা একজন গর্বপ্রতি মায়ের পেট পরিষ্কার রাখে। অনেক সময় দেখা যায় গর্ভপ্রতি মায়ের পায়খানা হচ্ছে না, প্রস্রাবের জালা-পোড়া করে তখন একজন মা এই তালমাখনা খেতে পারে এই তালমাখনা খাওয়ার ফলে তার এই সমস্যাগুলো দূর হয়ে যাবে।
আপনাকে অবশ্যই এই তালমাখনা গুলো সঠিক নিয়মে খেতে হবে তাহলেই দেখবেন আপনি উপকার গুলো পাবেন আপনি যদি সঠিক নিয়মে না খান তাহলে কিন্তু উপকার গুলো পাবেন না৷
তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম
আপনারা এই তালমাখনা শর্বত বানিয়ে খেতে পারেন। এই তালমাখনা আপনারা ৩০ থেকে ৪০ মিনিটের মতো বিজিয়ে রেখে সেইখানে কিছু পরিমান চিনি দিয়ে পানি সহ খেয়ে নিবেন তাহলে দেখবেন আপনারা গেস্ট্রিকের সমস্যা, পায়খানার সমস্যা, প্রস্রাবের জালা-পোড়ার সমস্যা থেকে আপনারা মুক্তি পেয়ে যাবেন।
গর্ভাবস্থায় খাবার তালিকা
আপনারা যদি কিসমিস, মধু,তালমাখনা খেতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনার বাচ্চা যেমন সুস্থ তাহকমে তেমনি আপনার স্ত্রীও সুস্থ থাকবেন। আপনার বাচ্চা এবংং স্ত্রী সুস্থই থাকবে না তাদের শরীলের ভিবিন্ন সমস্যা দূর হবে আর অনেক রকমের উপকার ও পাবে।
কিন্তুু এর জন্য আপনাদের যেভাবে বলেছি সেভাবে খেতে হবে আপনি যদি সঠিম নিয়ম খেতে পারেন তাহলেই কাজে আসবে, অনেকি আছে সঠিক নিয়মে এই খানার খেতে পারে না যার কারনে কোন উপকার পায় না তাই আপনাদের যেই ভাবে বলেছি সেই ভাবে খাবেন একটু কষ্ট হলেও।
জেনে রাখুন👉 মিলনের ক্ষমতা বাড়ায় ৩ টি খাবার
জেনে রাখুন👉 লজ্জা ইস্থানে ভেসলিন লাগালে কি হয়
জেনে রাখুন 👉 শরীল দূর্বলের জন্য খাবার
0 মন্তব্যসমূহ