অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা ও অপকারিতা। অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়



অল্প বয়সে বিয়ে করলে যেমন উপকার রয়েছে আবার অপকার ও রয়েছে। আর কত বছরে বিয়ে করা উচিত এই বিষয় গুলো আমরা জানবো এবং বিয়ে সম্পর্কে আমরা আরো অনেক কিছু জানবো যেটা আপনার জানা একান্তি দরকার।  

 

অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা 

একটা পুরুষের বয়স যখন ১৬ হয়ে যায় তখন থেকেই তাদের ভিতর  ইচ্ছা জেগে যায়।  ইচ্ছা জাগার কারনে তারা দেখা যায় হাত অথবা হেন্ডেল মেরে থাকে। আর এই হেন্ডেল মারার কারনে তাদের শরীলের ক্ষতি হতে থাকে। 

অনেক সমগ দেখা যায় হেন্ডেল মারতে মারতে প্রতি অক্ষম হয়ে পরে তখন তার স্ত্রীর সাথে সময় দিতে পারে না। আবার এমনো হয় হেন্ডেল মারতে মারতে এর উপর এতটাই আসক্ত হয় পরে স্ত্রীর সাথে করে কোন মজাই পায় না।  


আমাদের দেশে অনেক যায়গায় আমরা দেখে থাকি যে ২৫ থেকে ৩০ বছর হয়ে যাওয়ার পরেও বিবাহ করে না। ৩০ বছরের পর একটা মানুষের ভিতর কি থাকে আপনিই বলেন। একটা পুরুষ ৪০ বছরের পর র প্রতি একেবারেই অক্ষম হয়ে যায়। তাই একটা পুরুষের দেরি করে বিয়ে করা উচিত নয়। একজন পুরুষ যদি অল্প বয়সে বিয়ে করে তাহলে অনেক দিন পর্যন্ত প্রতি অক্ষম থাকে।  

অনেক সময় দেরি করে বিয়ে করার কারনে একটা ছেলে পরকিয়ায় লিপ্ত হয়ে পরে। একটা ছেলে যদি অল্প বয়সে বিয়ে করে নেয় তাহলে তাকে পরকিয়ায় লিপ্ত হতে হয় না। কারন তার যদি ইচ্ছা যাগে তাহলে সে তার স্ত্রীর সাথে লিপ্ত হয়ে যাবে অন্য কোন মেয়ের দরকার হয় না৷ আর সে যদি বিবাহ না করে তখন অন্য একটা মেয়ের খোঁজ করতেই পারে।

অল্প বয়সে বিয়ে করার ক্ষতি  

 একটা মেয়ে যদি অল্প বয়সে বিয়ে করে তাহলে সেই মেয়ের বাচ্চা হতে গেলে সমস্যা হতে পারে। আমাদের দেশে অনেক ছোট মেয়ে বাচ্চা জন্ম দিতে গিয়ে মৃত্যু হয়ে গেছে। আর একটা মেয়ে অল্প বয়সে বিয়ে করলে তাদের লিপ্ত হতে অনেক কষ্ট হয়ে যায় একটা মেয়ে অল্প বয়সে বিয়ে করলে সে প্রতি অনেক ভয় পায়। একটা মেয়ে তখন অনেক রকমের চিন্তায় পরে যায়। 

অল্প বয়সে বিয়ে করলে ছেলেদের কি ক্ষতি হতে পারে, অল্প বয়সে একটা ছেলে বিয়ে করলে ছেলেদের তেমন কোন সমস্যায় পরতে হয় না। ছেলেদের প্রথমে কিছুদিন শরীল দূর্বল লাগবে, আর সে যদি তখন পুষ্টিকর খাবার খেয়ে নেয় তাহলে তাকে কোন সমস্যা পরতে হবে না। 

কত বছরে বিয়ে করা উচিত 

মেয়েদের থেকে ছেলেরা একটু আগে বিয়ে করে। আর একজন ছেলে তার থেকে কম বয়সী মেয়ে বিয়ে করবে এর কারন হচ্ছে ছেলেদের আগে মেয়েদের  ইচ্ছা কমে যায়। একজন ছেলে ৩৫ বছরের পর করতে পারে কিন্তুু একজন মেয়ে ৩০ বছরের পর ছাড়াই থাকতে পারে। তাই বিয়ের সময় ছেলের বয়স বেশি হলে ইচ্ছাটা এক সাথেই কমে আসে। 

এখন মূল কথা হচ্ছে একজন ছেলে কত বছরে বিয়ে করা উচিত, একজন ছেলের ১৮ থেকে ২২ বছরের ভিতর বিয়ে করা উচিত। তারা যদি ১৮ থেকে ২২ বছরের সময় বিয়ে করে তাহলে তারা অনেক রকমের উপকার পাবে। এর থেকে কম বয়সে একজন ছেলের বিয়ে করা একদমই উচিত হবে না। 

একজন মেয়ের কত বছরে বিয়ে করা উচিত ?  একজন মেয়ের ১৬ থেকে ১৮ বছরের ভিতর বিয়ে করে নেওয়া উচিত। অনেক মেয়ে আছে চিকুন ছোট দেখা যায় ১৬ বছর হওয়ার পরেও যদি এমন মেয়ে হয় তাহলে ১৮ বছর হলেই বিয়ে দেওয়া উচিত, আর ১৬ বছর হওয়ার পর যদি দেখেন মোটা আছে আর বড় দেখা যায় তখন বিয়ে দেওয়া জেতে পারে। 

আপনাদের যেভাবে বলেছি সেই ভাবে যদি বিয়ে দেওয়া যায় তাহলে তাদের দাম্পত্য জীবন অনেক সুখি আর সুস্থ থাকবে। 

জানতে ক্লিক করুন 👉 সারা রাত করতে পারবেন যেই তেল দিয়ে

জানতে ক্লিক করুন 👉 দীর্ঘদিন না করার ক্ষতি 

 জানতে ক্লিক করুন 👉   তালমাখনা খেলে কি কি উপকার হয়

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ